পোস্টগুলি

জুন, ২০২৫ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

The Raft

ছবি
  I  wanted to name our daughter Brishti, meaning “Rain.” You disagreed. “Her name will be Roddur!” you said. And, just as the name meaning “Sunlight” rolled off your lips, I saw our daughter’s luminous form, like a poet swept away by the torrents of the Alakananda River in the Himalayas. With dreams of Roddur in our hearts, we spent a few hours waiting, some in peace, some in weariness, always nestled in love. Without hesitation, we gathered all the colors money could buy and adorned a small world of our own, amidst the simple joys and struggles of life. Though we’d already chosen a name, we had no idea whether she would be a girl or a boy. We wanted to revel in the innocent joy of anticipation. Whether boy or girl, the child who arrived would be our most treasured gift, embraced with deepest love. So we waited for the fulfillment of our shared dream. Then she arrived. And, silently, we changed her name to Eti. “The End.” For our little girl never opened her eyes to see us. [...

ও বাংলাদেশ নীরব কেন?

ছবি
ও বাংলাদেশ নীরব কেন? আওয়াজ অহন উডে না? চাইর পাশে অনিয়ম দেইখ্যাও মুহে কথা ফুডে না? ধর্ষণ চলে নিয়মিত মা বোনেরা অসহায় তোমাগো বুঝি যায় আসে না প্রতিবাদের কিসুই নাই? চক্ষু থাকতেও অন্ধ হইলা টাইম মতো মুখ সিলাইলা এইডা কেমন নীতি হায় পারুল বোনডি একাই কান্দে কোথায় তাগো লক্ষ ভাই? ও বাংলাদেশ আওয়াজ কোথায় আওয়াজ অহন উঠে না? দেইখ্যাও তুমি থাকো অন্ধ মুহে কথা ফুডে না?? স্বৈরাচার তো নিপাত গেছে তোমার শান্তি কই গেল? শান্তির বাবা গদিত বইস্যা শান্তিতেও কর বসাইলো? ওপরের প্যারোডিটা মাস কয়েক আগে লেখা। এখনও তার প্রাসঙ্গিকতা ফুরায়নি--বরং দিন দিন বাড়ছে। বাংলাদেশ জুড়ে একদিকে চলছে অরাজক কর্মকাণ্ড সঙ্গে পাল্লা দিয়ে আমাদের নীরবতা। আবারও সেই ধর্মানুভূতিতে আঘাতের নাটক মঞ্চস্থ হতে দেখলাম আমরা। এবার খড়গ নামলো লালমনির হাটের নরসুন্দর পরেশচন্দ্র শীল এবং তার ছেলে বিষ্ণুচন্দ্র শীলের ওপর। নবীজী(সাঃ) এর নাম বলার সময় কেন (সাঃ) উচ্চারণ করেননি তারা, সেই অপরাধে তাদের কারাগারে নেওয়া হয়েছে। আমাদের ধর্মানুভূতি প্রখর হলেও মানবিকতাবোধ অনুভূতিহীন, কোনো হেলদোল ওঠেনি। দিব্যি হাই তুলে পাশের খবরে চোখ রেখেছি। সেখানে দগদগে ক্ষত নিয়ে মুরাদ নগরের ...

ফার্স্ট পার্সন এবং ঋতুপর্ণ ঘোষ

ছবি
ক মলকুমার মজুমদারের উপন্যাসটা অর্ধেক পড়ে সেই যে কেজো অকেজো বিষয়ের পিছু ধাওয়া করে মেলা ইতং বিতং কাজকম্মের চিপায় খাবি খাচ্ছিলাম তো খেয়েই যাচ্ছিলাম। সেখান থেকে নিজস্ব আরাম কেদারায় ফেরার তাগিদ এবং তারপর ধপাস। হাতে অতি অবশ্যই একখানা বই। খুব পছন্দের একজন বইখানা নিয়ে বসতে বাধ্য করেছেন। তিনি ঋতুপর্ণ। দ্য ঋতুপর্ণ ঘোষ। কাকতলীয়ভাবে কমলকুমার মজুমদার যার স্কুলবেলার ক্রাফট্ টিচার। যে মাস্টার মশাইয়ের ' কী হচ্ছেটা কী?' শাসনের বৃত্তে দাঁড়িয়ে নিজের অভিনয় সত্তার ক্রমাগত ঋদ্ধ করবার উৎসাহ খুঁজে পেয়েছেন অভিনেতা ঋতুপর্ণ ঘোষ। একজন মানুষের মধ্যে এতোটা মুগ্ধ করবার মতো উপাদান কীভাবে ঠাসা থাকতে পারে আমি ভেবে পাইনা। তাঁর বলন, তাঁর কাজের ধারা, নিজের বিশ্বাসটাকে সবার সামনে সততার সাথে প্রকাশ করতে পারার সাহসী ভঙ্গি..সব কিছুতেই আমার বিস্মিত ভালোলাগা, মুগ্ধতা। পাঠক হিসেবে তাঁর লেখার সাথে এটাই প্রথম পরিচয় আমার। যে মুগ্ধতা টেনে রাখতো ওঁর 'ঘোষ অ্যান্ড ঘোষ কোম্পানি' এপিসোডের প্রত্যেকটা মুহূর্ত, সেই একই চৌম্বকীয় ক্ষমতা তাঁর লেখার পরতে পরতে। যেন বা বইয়ের পাতা ফুঁড়ে চেনা ভঙ্গিমাটি নিয়ে তিনি সামনে বসেই বলে যাচ্...

The Silent Land

ছবি
  A small settlement in a lush green delta gained independence after a bloody war over fifty years ago. However, not everyone welcomed that freedom; many remained loyal to the previous ruling class, causing unrest to linger. Despite this, ordinary people tried to live happily. Though not prosperous, they cherished their independence. Even with half-empty stomachs, they found solace in laughter and music. But now, everything has changed. Fear grips the land. Music is at risk of being silenced, and free expression is crushed under force. Once resonating with laughter and melody, this land now echoes with silence and fear. The new ruler promised transformation and peace, but those promises vanished like morning mist on a cold winter’s dawn. Now, only dread remains. People are afraid to speak, to voice their thoughts, to stand against injustice. Speaking the truth has become forbidden. The situation is worse for religious minorities. Though born here, they feel like refugees in their ...

যুদ্ধকারিগর

ছবি
যু দ্ধের ঢাকে নয় হৃদয়ের সুরে বাজুক গান রক্ত নয়, ফুটুক ফুল, মৃত মানবতা পাক প্রাণ শিশুর চোখের রঙিন স্বপ্ন ঢেকে দেয় ধোঁয়ার রেখা যুদ্ধের রীতি না জেনেই যে ঝাঁপিয়েছিল নির্ভয়ে সেই ছেলেটিকে যায় না কোথাও আর দেখা হারিয়ে গেছে সে আরো শত শত না ফেরা সাথীদের ভিড়ে... মাছের মায়েরা দিলো বানোয়াট বাণী- "সীমান্ত বাঁচাও,” প্রাণ গেল শত শত বললো কি কেউ, ভালোবাসাও বাঁচাও, আর রক্ষা করো মাটির ক্ষত? বিশ্ব মোড়লেরা আজ এর ঘরে, কাল ওর ঘরে দিচ্ছো যে খুব আগুন জেনো একদিন ঘুরে সে আসবেই জ্বালাতে তোমাকে দ্বিগুণ ৬/২২/২০২৫               ছবি: ইন্টারনেট

ছাগস্থান

ছবি
ব ন জুড়ে ভারি মচ্ছব শুরু হয়েছে। দলে দলে ছুটে আসছে ছোটো বড় ইতর প্রাণীর দল। ছাগকুলের আনন্দ সবচেয়ে বেশি। ভেড়ার পালও পিছিয়ে নেই। সবার চোখেমুখে খুশি যেন ফেটে পড়ছে। তাদের বহুদিনের গোপন প্রতীক্ষা এতদিনে পূর্ণতা পেয়েছে। হাতি গর্তে পড়েছে। তাই তাদের বাঁধভাঙা এই আনন্দ। উনপঞ্চাশ বছর হতে চলেছে এ অঞ্চলে কোনো বাঘ-সিংহ নেই। তাদের হত্যা করা হয়েছে। ইতর প্রাণীদের হাতেই তাদের মৃত্যু ঘটেছিল। তারপর সুদীর্ঘকাল ধরে সেই বনের রাজত্বে ছিল কখনো অজগর কখনো হায়েনা। দূরের গাঁ উজিয়ে বনে এসেছিল এক হাতি। বনটার প্রতি তার মায়া জন্মে যাওয়ায় সে আর নিজের গাঁয়ে ফিরে যায়নি। শরীরে বড়সড় হলেও হাতির ঘটে তেমন বুদ্ধিশুদ্ধি ছিল না। তার মনটা ছিল নরম সরম। যে যাই বলতো তাই সে বিশ্বাস করে বসতো। হাতিটা যখন বনে আসে, অজগর আর হায়েনা তখন যুযুধানে মত্ত। কে কাকে গিলে খাবে তারই যেন প্রতিযোগিতা। শেষমেশ হায়েনার কামড়ে অজগর পটল তুললো। তার বউ বাচ্চারা বন ছেড়ে পালিয়ে বাঁচলো। হায়েনা হলো বনের রাজা। নতুন রাজার নানান ভুজুংভাজুং আর স্বৈরাচারী ব্যবহারে বনের প্রাণীগুলো অতিষ্ঠ হয়ে উঠলো। তারা তখন হায়েনার পরিবর্তে মনেপ্রাণে নতুন কেউ বনের রাজা হোক সেটা চাইছিল। ক...

অকাজের কচড়া

ছবি
ঘ ন দুধের চায়ে চুমুক দিতে গিয়ে মনে হলো- স্মৃতি ভদ্র হিন্দু হয়ে এরকম চা পান করে, আমি মুসলমান, এমন চা পান করা কি ঠিক হবে! আড়ালের দৃর্মতির উদ্দেশ্যে উইঙ্ক ছুঁড়ে দিয়ে চায়ের কাপে আয়েশি চুমুক দিলাম। নেটফ্লিক্সে নতুন সিরিজ দেখতে বসে মনে হলো- স্মৃতি ভদ্র হিন্দু হয়ে একই প্ল্যাটফর্মে ছবিটবি দেখে আমি মুসলমান একই সাইটে জমা রাখি সময় খরচের আনন্দ। দুষ্টু ভাবনা ভাসান দিয়ে ইতালিয়ান সিরিজে ডুবে গেলাম। রুটিন মাফিক লিখতে বসে মনে হলো- স্মৃতি ভদ্র হিন্দু হয়ে লেখালিখি করে, মুসলমান আমিও কিছুমিছু লেখার চেষ্টা করি ধর্ম ভুলে আমরা এপথের পথিক বহুদিন। ইদানীং মুক্তিযুদ্ধ,, শেখমুজিব, এসব শব্দের ভেতর ভূত দেখছে অনেকেই– হিন্দু স্মৃতি ভদ্র আর মুসলমান আমি, ওসব শব্দের ভেতর খুঁজে পাই নিজেদের অস্তিত্বের ভিটেমাটি, স্পষ্ট চোখে দেখি অহঙ্কারী তর্জনীর ইশারা। ধর্মের বিষাক্ত চোখকে ভেংচি কেটে আমরা কণ্ঠে কণ্ঠ মেলাই– উচ্চারণ করি প্রাণের স্লোগান: জয়বাংলা! [কিয়াস আহমেদের 'আমার কাঁধে একটি ধর্ম' অবলম্বনে রচনা: ২৩ অক্টোবর, ২০২৪] ছবি: এ আইয়ের তৈরি

'সখী, ভালোবাসা কারে কয়!'

ছবি
তু মি ভাবো মানুষ হয়ে জন্ম নেওয়াটা আশীর্বাদ বিশেষ। কেননা মানুষ তার অনুভূতি নানা অভিব্যক্তির ভেতর দিয়ে প্রকাশ করতে সক্ষম। অন্য জীব বা প্রাণীরা সেটা পারে না। গাছেরা তাদের অভিমান কিংবা ভালোবাসা প্রকাশ করতে জানলে নাকি বনরাজি জুড়ে তৈরি হতো অসংখ্য পাতার বই– তাতে লেখা থাকতো থরে থরে কবিতা-গল্পকথা। আমি তো বলি গাছেরা ঠিকই তাদের অভিমান কিংবা ভালোবাসা প্রকাশ করতে জানে। আমরা তাদের ভাষা জানি না বলে হয়তো বুঝতে পারি না। গাছের প্রাণ আছে, এমন আবিষ্কারের সঙ্গে সঙ্গে জগদীশ চন্দ্র বসু হয়তো গাছেদের কথা-তাদের ব্যথার হদিশও পেয়েছিলেন- কে জানে! তবে আমার কী মনে হয় জানো? গাছেরাও তাদের অভিব্যক্তি প্রকাশ করে– ভাবো তো একটা কৃষ্ণচূড়া গাছের কথা– থোক থোক লাল বুঝি তার আরক্ত মনের প্রকাশ নয়! সে হয়তো অভিমানে কিংবা আত্মদহনে অথবা ভালোবাসায় রাঙিয়ে ওঠা। ফুলে ফুলে ভরে ওঠা গাছেরা কী ওদের আনন্দের আভাস দেয় না! এটা সত্যি, মানুষের মতো ভাষায় প্রকাশের ক্ষমতা ওদের নেই। মানুষ তার রাগ, অভিমান, ঘৃণা কিংবা ভালোবাসা সপাটে প্রকাশ করতে জানে। এর মধ্যে নিঃসন্দেহ শুভতর প্রকাশের নাম ভালোবাসা। পৃথিবী সৃষ্টির হাজার কোটি বছর পেরিয়ে গেলেও ভালোবাসা-প...

বড় বেদনার মতো বাজে...

ছবি
২ ০২৩ এর কোনো এক ছুটির বিকেল গড়িয়ে বাইরে যখন গাঢ় সন্ধ্যা নেমেছে, আমি তখন প্রাণপণে একটা বই শেষ করার দৌড়ে। বইটা শেষ করার তাগিদে আমি তখন এতটাই মরিয়া, যে নিমন্ত্রিত হয়ে একজনের বাড়িতে গেছি, সেসব বেমালুম ভুলে বসে আছি। তখন আমার একটাই চাওয়া, যে করে হোক বইটা শেষ করতে হবে। অতটা হুড়মুড়িয়ে কোনো বই পড়েছি কি না মনে পড়ে না। না পড়েই বা উপায় কী, নিমন্ত্রিত বাড়ির গিন্নি, যাকে ভাবি ডাকি, সবেমাত্র বাংলাদেশ থেকে ফিরেছেন, সঙ্গে এনেছেন এক সুটকেস বই। যেগুলো তাদের এক বন্ধুর জন্য আনা। শাড়ি-গহনা, কিংবা সাংসারিক গল্পের চেয়ে বই আমাকে বেশি টানে, এটা ভাবির জানা। তিনি দয়াপরবশত আমাকে তার বেডরুমে নিয়ে গিয়ে বই ভরতি বাক্সটি আমার সামনে খুলে দিয়েছিলেন। হাভাতের সামনে ভাতের থালা ধরলে যা হয়, আমার তখন সেই দশা। হাতে সময় খুবই অল্প। কেননা, বইগুলোর মালিক পরদিনই ফিরে যাবেন তার স্টেটে। অপরিচিত বিধায় দুম করে বইটা ধার চাওয়াতেও বাধা। চটপট পড়লে বইটা শেষ করা সম্ভব। ভালো কথা, সে বইয়ের নাম, “আপনি তুমি রইলে দূরে সঙ্গ নিঃসঙ্গতা ও রথীন্দ্রনাথ”, লেখক নীলাঞ্জন বন্দোপাধ্যায়। বইয়ের শিরোনামই যেন অনেক কিছু বলে দিচ্ছিলো– সেসব যে মর্মপীড়ার কারণ হবে ভ...

Dilemma

ছবি
     The image was created with AI. " I want to live. Please, don't kill me." He was astonished by this unexpected plea. He did not enjoy killing. If it wasn't absolutely necessary, he didn't want to walk that path. But the circumstances had demonstrated that necessity. He had no choice. Again, he was taken aback, "If you want, can you kill me?" "Yes, if needed, I can. I'm capable of that." "Can't you also save me? What's stopping you?" "I can do that too." His voice sounded mockingly confident. "Can you really? I want to see that power of yours." Now, it is as if he is throwing a challenge at him. The pleading has disappeared from his voice. Instead of helplessness, there is now a simmering anger. He stared at him with a fixed gaze. Then he turned his eyes outside through the open window. At this moment, the morning mist was slowly lifting its veil, making way for the day. The drops of dew gathered on...

পাঠজন্ম: স্মৃতির ভেতর দিয়ে বইয়ের দিকে ফিরে চাওয়া

ছবি
জ র্জ স্টাইনার তাঁর বিপুল লেখালিখির ভেতর ইউরোপের কিছু শহরের নাম উল্লেখ করেছিলেন, যার মধ্যে ছিল ওয়ারশ, বার্লিন, ব্রাতিস্লাভা, হামবুর্গ, যেগুলো দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে চূড়ান্তভাবে বিধ্বস্ত হয়েছিল। অথচ এখন সেইসব শহরের প্রাচীন রাস্তাঘাটে হাঁটার সময় মনে হয় না ইতিহাসের সেই বিধ্বংসী আগুন শহরগুলোকে কোনোদিন স্পর্শ করেছিল। অতীত যেন এখানে এক নিটোল আর নিখুঁত সময়ের থেমে থাকা, এক মনোরম নির্মাণ। দোকানপাট খোলে, মানুষ চলাফেরা করে, জীবন বয়ে চলে নিজস্ব গতিতে। অথচ চারপাশে সব যেন কোনো আর্টগ্যালারির নিখুঁত ছাঁচে তৈরি একধরনের শিল্পনির্মিত কৃত্রিমতা, যা কেবল বাস্তবতার ভান করে, কিন্তু অনুভবহীন এক নিরেট নান্দনিকতা ছড়িয়ে দেয় সর্বত্র। একে হয়তো আধুনিক ‘পটেমকিন গ্রাম’ বলাই সঙ্গত। এই পটেমকিন যুগ, যেখানে আমরা বাস করছি, তা একরকম চরম রূপক। নানা গেজেটের স্ক্রিনে চোখ আটকে রাখার এই যুগে বইয়ের পাতায় ফেরা যেন এক নস্টালজিক আর্তি, যেখানে আমরা খুঁজি সেই হারিয়ে যাওয়া সাম্য যা ছিল এক সামান্য প্রতিশ্রুতি আর সেই প্রতিশ্রুতির মধ্যে সেই ভারসাম্য যা একসময় জীবন আর জগতের নিয়তি একত্রে বেঁধে রাখতো। এখনকার স্ক্রিন নির্ভরতা যেন তা ভেঙে দিয়েছে ...