The Silent Land



 

A small settlement in a lush green delta gained independence after a bloody war over fifty years ago. However, not everyone welcomed that freedom; many remained loyal to the previous ruling class, causing unrest to linger. Despite this, ordinary people tried to live happily.

Though not prosperous, they cherished their independence. Even with half-empty stomachs, they found solace in laughter and music. But now, everything has changed. Fear grips the land. Music is at risk of being silenced, and free expression is crushed under force.


Once resonating with laughter and melody, this land now echoes with silence and fear. The new ruler promised transformation and peace, but those promises vanished like morning mist on a cold winter’s dawn. Now, only dread remains. People are afraid to speak, to voice their thoughts, to stand against injustice. Speaking the truth has become forbidden.


The situation is worse for religious minorities. Though born here, they feel like refugees in their own homeland. Who willingly abandons their birthplace? Yet, oppression pushes them to the edge. Their homes burn, and threats of exile loom over them. Many seek escape across the river to a neighboring country, driven by survival. But even that path is blocked. Government guards patrol the borders, ensuring no one flees.


There is no law, no order. The police exist only in name, and insecurity dominates daily life. Minorities suffer in silence while the media remains complicit. Darkness shrouds the land, leaving no space for truth or light.


Members of the former ruling party, once champions of independence, now hide in fear. The new regime seeks to erase them, to silence their voices, to rewrite history. They want a nation built on lies.


Life here is a façade of beauty concealing sorrow. Every new proclamation is another falsehood. People have stopped believing but dare not protest. They have learned that resistance leads only to suffering. So, despite witnessing endless injustice, they remain silent.


After the new rulers took power, numerous teachers and principals were unjustly forced to resign. Their only crime was holding different opinions, advocating for true independence. These educators were publicly humiliated and expelled by government-backed student groups. Such disrespect for teachers was unprecedented. What started in the capital soon spread to remote areas, reaching even Bhubandanga.


When Mihirkanti Das, the respected principal of Bhubandanga’s only government college, was brutally humiliated and forced to resign by student-terrorists, the entire town wept. Known for his honesty and kindness, Mihirkanti was loved by all. Yet, that love could not protect him. Fear kept people from standing by him. Helpless sighs echoed within the walls of their homes.


But Ashraful Islam, a revered figure in Bhubandanga, could not remain silent. Mihirkanti was like a younger brother to him. Mihir’s elder brother, Subalkanti Das, had fought alongside Ashraful in the liberation war.


During the war, after destroying a strategic bridge, they learned that several women had been captured and taken to a Razakar camp. Without hesitation, they launched an attack to rescue them. Though they saved two, the others had either been moved or murdered. The Razakars were better armed than expected, and the mission claimed Subalkanti’s life along with two others.


The humiliation of Mihir, the brother of a fallen hero, enraged Ashraful. He openly condemned the government-backed students and the authorities' inaction. As a result, he too faced brutal humiliation. Unable to bear it, Ashraful Islam passed away in his sleep two days later. Many believe he died of grief. A freedom fighter, once entitled to the highest honor, met his end in disgrace.


The land bears silent witness to the humiliation of its bravest children. The air grows heavy with unspoken sorrow. Injustice prevails, yet no one speaks. Here, the truth is forbidden.


Day after day, month after month, silence deepens. The people of this land have learned one thing how to stay quiet.


[Author's Note:This story was written in December 2024 and first appeared in the May 2025 issue of Batayan Webzine. Does the country in the story seem familiar? Here is the link Balcony 2025]


PC: AL


মন্তব্যসমূহ

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

বাদ যাবে কি মুজিব(বাদ!)?

ছবি
গ ত বছর জুলাই আন্দোলনের নামে, সরকার পতনের পর, বছর ঘুরে আবার জুলাই এসেছে। অন্তবর্তীকালে যাকে ক্ষমতায় বসানো হয়েছে- তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্টের, আরেকটু খোলাসা করে বললে- ডেমোক্র্যাটদের প্রিয়ভাজন। মোহাম্মদ ইউনুস। সতীত্ব হারানো নোবেল শান্তি পুরস্কার লোরিয়েটের হাতে ২০২৪ এর আগস্টে ক্ষমতা যাওয়ায় দেশের প্রচুর মানুষ আহ্লাদে গদগদ হয়েছিলেন। তাদের সেই আহ্লাদের ফানুস ভোকাট্টা হতে সময় লাগেনি। অনেকে প্রকাশ্যে তার জন্য হায় আফসোস জানান দিচ্ছেন। ইগোধারীরা হয়তো গোপনে দীর্ঘশ্বাস ফেলছেন। তাদের যাতনাটা অধিক, বলাই বাহুল্য। মোটকথা, হাসিনাকে ক্ষমতা থেকে হটানো গেলে হাটেমাঠেঘাটে শান্তি থইথই করবে–এমনটা যারা ভেবেছিলেন তাদের দারুণভাবে হতাশ হতে হয়েছে। কারণ বর্তমানে দেশের অর্থনীতি থেকে শুরু করে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির দৈন্যদশা ইতিঃপূর্বে বাংলাদেশ প্রত্যক্ষ করেনি। শান্তির ধারে কাছেও আজ বাংলাদেশ নেই। বিগত ১৫/১৬ বছরে কাওয়ামী মাদ্রাসার বাম্পার ফলনে শ্রম ব্যয় করে শেখ হাসিনা বাংলাদেশের জন্য যে বিষবৃক্ষ রোপন করে গেছেন, তার ছত্রছায়ায় বসে ইউনুস সরকার আয়েশ করে দেশ সংস্কারের পরিকল্পনার ছক আঁকছেন। ইউনুস বাহিনী যে পরিকল্পনা নিয়ে ক্ষমত...
আরও পড়ুন

'সখী, ভালোবাসা কারে কয়!'

ছবি
তু মি ভাবো মানুষ হয়ে জন্ম নেওয়াটা আশীর্বাদ বিশেষ। কেননা মানুষ তার অনুভূতি নানা অভিব্যক্তির ভেতর দিয়ে প্রকাশ করতে সক্ষম। অন্য জীব বা প্রাণীরা সেটা পারে না। গাছেরা তাদের অভিমান কিংবা ভালোবাসা প্রকাশ করতে জানলে নাকি বনরাজি জুড়ে তৈরি হতো অসংখ্য পাতার বই– তাতে লেখা থাকতো থরে থরে কবিতা-গল্পকথা। আমি তো বলি গাছেরা ঠিকই তাদের অভিমান কিংবা ভালোবাসা প্রকাশ করতে জানে। আমরা তাদের ভাষা জানি না বলে হয়তো বুঝতে পারি না। গাছের প্রাণ আছে, এমন আবিষ্কারের সঙ্গে সঙ্গে জগদীশ চন্দ্র বসু হয়তো গাছেদের কথা-তাদের ব্যথার হদিশও পেয়েছিলেন- কে জানে! তবে আমার কী মনে হয় জানো? গাছেরাও তাদের অভিব্যক্তি প্রকাশ করে– ভাবো তো একটা কৃষ্ণচূড়া গাছের কথা– থোক থোক লাল বুঝি তার আরক্ত মনের প্রকাশ নয়! সে হয়তো অভিমানে কিংবা আত্মদহনে অথবা ভালোবাসায় রাঙিয়ে ওঠা। ফুলে ফুলে ভরে ওঠা গাছেরা কী ওদের আনন্দের আভাস দেয় না! এটা সত্যি, মানুষের মতো ভাষায় প্রকাশের ক্ষমতা ওদের নেই। মানুষ তার রাগ, অভিমান, ঘৃণা কিংবা ভালোবাসা সপাটে প্রকাশ করতে জানে। এর মধ্যে নিঃসন্দেহ শুভতর প্রকাশের নাম ভালোবাসা। পৃথিবী সৃষ্টির হাজার কোটি বছর পেরিয়ে গেলেও ভালোবাসা-প...
আরও পড়ুন

শান্তির ছদ্মবেশে কি স্বাধীনতাহরণ?

ছবি
নো বে ল শান্তি পুরস্কারের কপােলে কলংকরেখা যতদিন যাচ্ছে ততই যেন গাঢ় হয়ে সেঁটে বসছে।  প্রতি বছরই অশান্তিতে পটু, বিতর্কিত ব্যক্তির হাতে তুলে দেওয়া হচ্ছে পুরস্কারটি। ঘটনা দেখে মনে হচ্ছে যেন শান্তিকে এই মর্মে হুশিয়ার সাবধান করার খেলা শুরু হয়েছে। এবছরও ব্যতিক্রম কিছু ঘটেনি। বরং এমন একজনের হাতে শান্তির নোবেল তুলে দেওয়া হয়েছে যা রীতিমত অস্বস্তিকর,–অন্তত শান্তির ক্ষেত্রে তো বটেই। যিনি এবছর শান্তির নোবেলটি বগলদাবা করলেন তার অতীত কর্মকাণ্ড বিশ্লেষণ করলে বিষয়টা যতটা স্পষ্ট হয়, শান্তির বুক আতঙ্কে ততটাই ধড়াস ধড়াস করে ওঠে। হুগো শাভেজ ১৯৯৯ সালে যখন ভেনেজুয়েলার রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হলেন, বিষয়টা তখন যুক্তরাষ্ট্রের পাশাপাশি মারিয়া কারিনা মাচোদাকেও অসন্তুষ্ট করেছিল। কেননা হুগো একজন কট্টর বামপন্থী নেতা, যিনি দরিদ্রদের প্রতি সহমর্মী। ক্ষমতায় এসে তিনি তাদের কথা ভেবেই সামাজিক কর্মসূচি চালু করেন, তেল সম্পদের পুনর্বণ্টন করেন এবং গ্রহণ করেন যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী পররাষ্ট্রনীতি। শাভেজের গৃহীত নীতিগুলো সমাজের উচ্চবিত্ত, সামরিক কর্মকর্তা এবং ব্যবসায়ীদের অস্বস্তিতে ফেলে। দেশটিকে ঘিরে যুক্তরাষ্ট্রের ছায়া তখন থেকে সক...
আরও পড়ুন