পোস্টগুলি

জুলাই, ২০২৫ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

Where Have All the Flowers Gone

ছবি
“ T he smallest clothes, no one ever lifts them to the roof. The tiniest bed now lies in sorrow, empty. The one who came last, Has gone away first. That little one, who was the smallest of all, Has emptied every corner with their absence.” -Satyendranath Dutta July 21st, 2025, a blood-stained date etched into Bangladesh’s history, one that will never pass silently again. On that afternoon, an F-7 BGI training fighter jet crashed into Milestone School and College in Uttara, Dhaka, extinguishing 31 young lives and taking the brave lives of two teachers. Some children were in fourth grade, others in fifth, one may have just written their first poem, ready to hand it to their teacher. But the fire that rained from the sky turned those dream pages to ash. They were more than just students, they were storytellers of tomorrow. Little Ayat’s artwork had hung on the school corridor just a week before. Rahman, the science fair champion, had proudly said, “I want to become a doctor.” But today, t...

বাদ যাবে কি মুজিব(বাদ!)?

ছবি
গ ত বছর জুলাই আন্দোলনের নামে, সরকার পতনের পর, বছর ঘুরে আবার জুলাই এসেছে। অন্তবর্তীকালে যাকে ক্ষমতায় বসানো হয়েছে- তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্টের, আরেকটু খোলাসা করে বললে- ডেমোক্র্যাটদের প্রিয়ভাজন। মোহাম্মদ ইউনুস। সতীত্ব হারানো নোবেল শান্তি পুরস্কার লোরিয়েটের হাতে ২০২৪ এর আগস্টে ক্ষমতা যাওয়ায় দেশের প্রচুর মানুষ আহ্লাদে গদগদ হয়েছিলেন। তাদের সেই আহ্লাদের ফানুস ভোকাট্টা হতে সময় লাগেনি। অনেকে প্রকাশ্যে তার জন্য হায় আফসোস জানান দিচ্ছেন। ইগোধারীরা হয়তো গোপনে দীর্ঘশ্বাস ফেলছেন। তাদের যাতনাটা অধিক, বলাই বাহুল্য। মোটকথা, হাসিনাকে ক্ষমতা থেকে হটানো গেলে হাটেমাঠেঘাটে শান্তি থইথই করবে–এমনটা যারা ভেবেছিলেন তাদের দারুণভাবে হতাশ হতে হয়েছে। কারণ বর্তমানে দেশের অর্থনীতি থেকে শুরু করে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির দৈন্যদশা ইতিঃপূর্বে বাংলাদেশ প্রত্যক্ষ করেনি। শান্তির ধারে কাছেও আজ বাংলাদেশ নেই। বিগত ১৫/১৬ বছরে কাওয়ামী মাদ্রাসার বাম্পার ফলনে শ্রম ব্যয় করে শেখ হাসিনা বাংলাদেশের জন্য যে বিষবৃক্ষ রোপন করে গেছেন, তার ছত্রছায়ায় বসে ইউনুস সরকার আয়েশ করে দেশ সংস্কারের পরিকল্পনার ছক আঁকছেন। ইউনুস বাহিনী যে পরিকল্পনা নিয়ে ক্ষমত...

স্মৃতিমেদুর এক সরল, আনন্দ ভ্রমণ

ছবি
আ মাদের জীবনের প্রিয় মানুষদের সঙ্গে কাটানো ভালো সময়গুলো নিয়ে স্মৃতিচারণের সুযোগ কতবারই বা আসে? কিংবা ব্যস্ততা ভুলে সেসব ভাববার অবকাশই বা যেচে কজন হাত পেতে নেই? সংসারে বা আমাদের আশপাশে এমন কিছু মানুষ থাকেন, যারা নিঃস্বার্থভাবে আমাদের ওপর ভালোবাসা উপুড় করে দেন, তারা যে কেউ হতে পারেন। হতে পারেন রক্তের সম্পর্কের, পারিবারিকসূত্রে চেনা বন্ধু,  দীর্ঘদিনের প্রতিবেশী, অথবা হয়তো এমন কোনো অজানা মানুষ যিনি বিপদের সময় আমাদের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন। আমরা কি সেই মানুষটিকে সেভাবে মনে রাখি? নাকি বিপদ কেটে গেলে বিস্মৃতির অতলে তলিয়ে যান? কখনো কি এটা ভাববার ফুরসত আমাদের হয়, পেয়ে যাওয়া কারো কোনো ছোট্ট উপকার আমার/আমাদের জীবনের বাঁক বদলে দিয়েছিল। জানাই তাকে তার প্রাপ্য কৃতজ্ঞতাটুকু? মানছি, জীবন আমাদেরকে নানা পর্যায় দিয়ে এগিয়ে যেতে বাধ্য করে, যার ফলে এসব স্মৃতিগুলো ধীরে ধীরে ঝাপসা হয়ে যায়, যখন আমরা শুধুই টিকে থাকার যুদ্ধের মধ্যে হারিয়ে যাই। হয়তো মনে মনে নিরন্তর কৃতজ্ঞতা প্রকাশে নত থাকি সেই মানুষটির প্রতি- কিন্তু বাস্তবতার কারণে তার কাছে পৌঁছানো সম্ভব হয় না। কিন্তু যদি সে সুযোগটা সামনে এসে দাঁড়ায় তখন যেন মিছে...

Sleep More, Care More

ছবি
L ack of sleep affects memory, immunity, productivity and mood. And it can cause depression. But have you ever considered that sleep deprivation might also make you selfish? Some studies suggest it does.  Research published in PLOS Biology found that sleep deprivation directly influences behavior, making people less inclined to help others. Scientists at the University of California, Berkeley, discovered that losing just one hour of sleep negatively impacts generosity and empathy. To support this claim, researchers analyzed 30 million donations between 2001 and 2016. They found that when daylight saving time began, people’s willingness to donate decreased by 10%. However, in regions where clocks remained unchanged, donations stayed constant. This raises an intriguing question: Does better sleep make us more generous? If sleep affects social behaviors so profoundly, perhaps prioritizing rest can foster a more compassionate society. Next time you consider skipping sleep, remember it...

গি দ্য মোপাসাঁ'র গল্প: দুই বন্ধু

ছবি
ভাষান্তর: নাহার তৃণা অ বরুদ্ধ প্যারিস আকালের তীব্রতায় একেবারে বিপর্যন্ত হয়ে পড়েছিল। ছাদে বসবাসরত চড়ুই আর নর্দমার ইঁদুরগুলো পর্যন্ত দুষ্প্রাপ্য হয়ে উঠেছিল। সময়টাই এমন মানুষ যা পাচ্ছিল তাই খেতে বাধ্য হচ্ছিল। জানুয়ারির এক উজ্জ্বল সকালে মঁসিয়ে মরিসো, পেশায় যিনি ঘড়ি নির্মাতা, অলস বসে না থেকে রাস্তায় হাঁটছিলেন, তার হাতদুটো প্যান্টের পকেটে পোরা। চিন্তাক্লিষ্ট চোখমুখ, এবং পেট দানাপানিহীন। পথে হঠাৎই তিনি তার মৎস্য শিকারের ঘনিষ্ঠ সঙ্গী মঁসিয়ে সোভাজের মুখোমুখি হলেন। যুদ্ধ শুরু হওয়ার আগে, মরিসো প্রতি রবিবার সকালে একটি মাছ ধরার বড়শি এবং পিঠে একটি টিনের বাক্স নিয়ে বেরিয়ে পড়তেন। কিছুদূর হেঁটে গিয়ে তিনি আর্জেন্টেউলের ট্রেনে উঠতেন, নামতেন কলম্বসে। এবং সেখান থেকে আইল মারান্তে হেঁটে যেতেন। তার আরাধ্য সেই জায়গায় পৌঁছানোর পর তিনি মাছ ধরা শুরু করতেন এবং রাত পর্যন্ত মাছ ধরতেন। প্রতি বরিবার তার সাথে মজবুত কাঠামোর বেঁটেখাটো, আমুদে, রিউ নটরডেম ডি লোরেতের কাপড় ব্যবসায়ী এবং মৎসশিকারে অনুরক্ত মঁসিয়ে সোভাজের সাক্ষাৎ ঘটতো। প্রায়শই তারা দিনের অনেকটা সময় পাশাপাশি বসে কাটিয়ে দিতেন। সেই সময় তাদের হাতে মাছ ধরার বড়শি,...

ফুলগুলো সব কোথায় গেল?

ছবি
ক য়েক মাস ধরে আল-শুজাইয়া এলাকায় যুদ্ধ চলার পর, যে জায়গাটি একসময় ছিল প্রাণ প্রাচুর্যের ভরপুর- তার সবকিছুই হারিয়ে গেল। না কোনো ঘরবাড়ি, না মানুষ, না সেই চেনা জগতের কোনো চিহ্ন। তৃতীয়বারের আগ্রাসনের পর অঞ্চলটি পরিণত হয় এক প্রেতনগরে। আমার চির চেনা আল শুজাইয়া নীরবতা আর ধ্বংসস্তূপের মাঝে কবর হয়ে পড়ে রইলো। গণহত্যার সেই সময়ে, তখনো যখন আমাদের ঘর ছাড়তে হয়নি, আমি প্রায়ই সূর্যাস্তের সময় ব্যালকনিতে গিয়ে দাঁড়াতাম। সঙ্গে থাকতো আমার পাঁচ বছর বয়সি ছোটো বোন মারাহ। আমি আকাশ, মেঘ, তারা দেখতাম, কেবল নিচের দিকে ভুলেও তাকাতাম না। নিচের জমিন রক্ত আর ধ্বংসে ভেসে যাচ্ছে। এতবার আমাদের সরিয়ে নেওয়া হয়েছে যে মনে হতো মাটিও বুঝি আমাদের দেখছে। মারাহ আর আমি ব্যালকনিতে দাঁড়িয়ে হালকা হাসি-ঠাট্টা করতাম, চারপাশের ভয়াবহতা থেকে একটু পালানোর ছুতো খুঁজে নেওয়া। এক সন্ধ্যায় সে জিজ্ঞেস করলো, “আমি কি তারাকে হাতে নিতে পারি?” আমি আকাশের দিকে তাকালাম। কিন্তু তার আগেই সে বলে বসলো, "তারা ওরকম অন আর অফ হয় কেন, নাদেরা?” আমারও তো তাই ভাবনা, এই রক্ত আর ধ্বংসের মধ্যেও তারারা কীভাবে এখনো জ্বলে? মারাহ আবার বলল, “আমি কি তারাটাকে ছ...